You can run, you can hide
But you can’t escape my love– Escape by Enrique Iglesias
ব্যাপারটা বুঝিনি আগে। প্রথম স্মার্টফোনটা হাতে আসে দুহাজার দশের শুরুতে। ওই সময়কার ফ্ল্যাগশীপ মডেল। এইচটিসি ডিজায়ার। মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলো অনেক দিন। ছবিও তোলেও দুর্দান্ত। যাই তুলি – পোস্ট করি ফেসবুক অথবা ফ্লিকারে। জিওট্যাগিং ‘এনাবল’ ছিলো বাই-ডিফল্ট। ফলাফল – যা হবার তাই হলো। প্রচুর ছবি তুললেও দেয়া হয়নি অনেকগুলোই। সেদিন দেখলাম প্রায় আটচল্লিশ হাজার ছবি শুধুমাত্র গুগল+ অটো ব্যাকআপে। ফ্লিকার আর ফেসবুকে ওই সংখ্যা কম নয়। তবে ফেসবুক ম্যাপে গিয়ে দেখি এলাহি কারবার! পুরোটা ‘জিওট্যাগিং’ করবো কিনা ভাবছি। তবে সিডিতে বার্ন করা ছবিগুলোর কি হবে? আর গুগল+ অটো ব্যাকআপের ছবি? আসল ম্যাপটা পাবেন এখানে। ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে কিন্তু!
দেশ ঘুরলে মাথা খোলে সত্যি, তবে ‘তুলনামূলক’ ভাবটা চলে আসে মনের মধ্যে। ওরা এমন কি করেছে যা আমরা পারিনি? ওরা কেন এতো ওপরে আর আমরা এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছি? জ্ঞান নেয়া হয়েছে মেলা, আর তাই কানেক্টিং দ্য ডটসের গল্প বলি এখন। দেশগুলোর ভালো করার যোগসূত্র মেলাতে পারছি বলে মনে হচ্ছে এখন। চুল সাদা হচ্ছে না? সরকার আমাকে ঘুরিয়েছে অনেকগুলো দেশ, ফেরত্ দেবার চেষ্টা করেছি অনেকগুলো নীতিমালা তৈরি করে। তবে ‘স্পিলওভার’ ইফেক্টগুলো রয়ে গেছে মাথায়। সময় পার হয়ে গিয়েছে বাটারফ্লাই ইফেক্টের, অনেক আগে। আর সেকারণেই প্রজেক্ট গিভিং ব্যাক। ওটা পারবো না যে আপনাদের ছাড়া?
Leave a comment